ঢাকা মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

শুধু সময় নয়, দেশভেদে ঈদ উদযাপনেও রয়েছে ভিন্নতা

শুধু সময় নয়, দেশভেদে ঈদ উদযাপনেও রয়েছে ভিন্নতা

ছবি: সংগৃহীত

আশ্বাস চৌধুরী

প্রকাশ: ০৩ মে ২০২২ | ০৪:০০ | আপডেট: ০৩ মে ২০২২ | ০৪:০৫

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ ইন্দোনেশিয়াতে ঈদের উদযাপন হয় রাজকীয়ভাবে। সে দেশে ঈদ লেবারান নামেই বেশি পরিচিত। মুখোরোচক বিভিন্ন খাবার টেবিলে শোভা পায়। তবে বাংলাদেশের মতোই সেমাই নয়, ঘরে ঘরে মূল আকর্ষণ ‘লাপিস লেজিট’ নামে বিশেষ এক কেক। ড্রাম বাজিয়ে কিংবা আতশবাজির মাধ্যমে পালিত হয় দেশটির সবচেয়ে বড় উৎসব। 

আরও পড়ুন: ঈদের দিন উত্তেজনা চাই না, মহা আরতি বাতিল করে রাজ ঠাকরে

মালয়েশিয়ায় ঈদুল ফিতর হারিরায়া নামে বেশি পরিচিত। এদিনকে কেন্দ্র করে পালিতা নামে বিশেষ ধরনের কুপি দিয়ে সেজে ওঠে প্রতিটি ঘর। অন্যান্য দেশের মতো মালয়দের খাবার টেবিল সেজে ওঠে নানান খাবারে। তাদের মধ্যে কেতুপাত, কুই রায়া, লেমাং উল্লেখযোগ্য। 

সৌদি আরবে ঈদকে কেন্দ্র করে গরিবদের মাঝে বিতরণ করা হয় খাবার ও বিলাস সামগ্রী। নামাজের পর শিশুদের মাঝে বন্টন করা হয় বিভিন্ন উপহার। ঝলমলে আলোয় সাজানো হয় প্রতিটি শহর।

আরও পড়ুন: ইরানি ড্রোনের কিছুই করতে পারল না ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান

তুরস্কে ঈদুল ফিতর পরিচিত ‘সেকের বায়রাম’ নামে, যার অর্থ মিষ্টি উৎসব। নামাজ শেষে পরস্পরকে ‘মুতলু বায়রামলার’ বলে শুভেচ্ছা জানায়। এর অর্থ ‘তোমার উৎসব শুভ হোক’। 

আমিরাতে ঈদ উপলক্ষে টেবিলে শোভা পায় ছাগলের মাংস দিয়ে তৈরি ওউজি নামের এক বিশেষ খাবার। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ম্যাজিক শো, নাচ ও গানের মাধ্যমে ঈদ উদযাপন করে দেশটি। অঞ্চল ভেদে যদিও ভিন্ন উদযাপন, তবুও আল্লাহ তায়লার সন্তুষ্টিই প্রত্যেকের উদ্দেশ্য।

আরও পড়ুন

×